• শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০২:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
সিরিয়ার দীর্ঘ ৫৪ বছরের পতন আসাদের পলায়ন ভোলার স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান “পরিবর্তন যুব উন্নয়ন সংস্থার” সনদপত্র অর্জন ভিয়েনা বিশ্বের মানুষের বাসযোগ্য শ্রেষ্ঠ শহর থেকে একধাপ সরে এলো মারাত্মক বন্যার কবলে মালয়েশিয়া মধ্যপ্রাচ্যে অস্ট্রিয়ার মানবিক সহায়তা সাড়ে সাত মিলিয়ন ইউরো জার্মানির অভিবাসন নীতি বদলে ফেলার বিপক্ষে চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস অভ্যুত্থান পরবর্তী লুটপাট বন্ধ হওয়ায় ভারত বাংলাদেশে আগ্রাসন চালাতে চায়:রিজভী ভোলার বীর সন্তান শহীদ শাকিল কে স্মরণীয় রাখতে ডিসি কে স্মারকলিপি প্রদান দেশকে তপ্ত শ্মশানে পরিণত করতে চাই:জামায়াত ঝালকাঠি তে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে ক্যাবের মানববন্ধন

ফাইনালে উঠতে কুমিল্লার দরকার ১৪৯ রান

আদিল আহনাফ সাদমান বিডিনিউজ ইউরোপ ক্রিড়া ডেক্স
আপডেট : বুধবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

বিপিএলের দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার ম্যাচে মিরপুরে মুখোমুখি হয়েছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ১৯.১ ওভারে ১৪৮ রানে অল আউট হয়েছে চট্টগ্রাম। ফাইনালে যেতে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের দরকার ১৪৯ রান।আগে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালোই ছিল চট্টগ্রামের। তবে উদ্বোধনী জুটি বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর বেসামাল হয়ে পড়ে দলটি। ৫০ রানের মধ্যে হারায় ৫ উইকেট। মিডল অর্ডারে মিরাজ ও আকবরের জুটিতে দলীয় স্কোরটা মজবুত হয় চট্টগ্রামের।

দলীয় ৩১ রানে প্রথম বিদায় নেন হার্ড হিটার উইল জ্যাকস। ৯ বলে দুই চার ও এক ছক্কায় ১৬ রান করে তিনি শহিদুলের বলে ক্যাচ দেন ইমরুলের হাতে। যার উপর ভরসা ছিল সেই ওয়ালটন এদিন ব্যর্থ। ৩ বলে ২ রান করে তিনি শহিদুলের বলে এলবিডব্লিউ। এরপর মঈন আলীর আঘাত। বিদায় করেন ১৯ বলে চারটি চারে ২০ রান করা ওপেনার জাকির হাসানকে। পরের বলেই আউট হার্ড হিটার খ্যাত শামীম হোসেন। ভালো করতে পারেননি অধিনায়ক আফিফ হোসেন ধ্রুবও। ১০ বলে দুই চারে ১০ রানে তিনি মঈন আলীর শিকার।
৮ ওভারে ৫০ রান তুলতে ৫ উইকেট খোয়ায় চট্টগ্রাম। ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে দলের হাল ধরেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও আকবর আলী। এই জুটি দলকে নিয়ে যায় ১১১ রান পযন্ত। আবু হায়দারের বলে তার হাতেই ক্যাচ দিয়ে ফেরেন আকবর। ২০ বলে সমান দুই চার ও ছক্কায় ৩৩ রান করে ফেরেন তিনি।

এদিন জ্বলে উঠতে পারেননি বেনি হাওয়েল। ৫ বলে ৩ রানে তিনি হন রান আউট। দলীয় ১৩৬ রানের মাথায় বিদায় নেন মিরাজ। তার ব্যাটেই আসে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। ৩৮ বলে তিন চার ও দুই ছক্কায় ৪৪ রান করে শহিদুলের বলে মঈন আলীর হাতে ক্যাচ দেন তিনি। শেষের দিকে দুই ছক্কায় ৯ বলে ১৫ রান করেন পেসার মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী।বল হাতে কুমিল্লার হয়ে তিনটি করে উইকেট নেন মঈন আলী ও শহিদুল ইসলাম। রনি, মোস্তাফিজ, তানভির নেন একটি করে উইকেট।

বিডিনিউজইউরোপ২৪ডটকম/১৫ফেব্রুয়ারি/আদিল


আরো বিভন্ন ধরণের নিউজ