গুণসম্পন্ন পুলিশ, মানসম্পন্ন সাংবাদিক, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ-সরকার মোহাম্মদ কায়সার, পুলিশ সুপার
টাঙ্গাইল জেলার বর্তমান পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার।টাঙ্গাইল জেলায় পদায়নের আগে সুনাম ও সততার সাথে ভোলা জেলা পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মরত থেকে উপকূলবাসীর হৃদয় জয় করেছেন।
তার জন্ম ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার বাটাজোর গ্রামে ১৯৭৮ সালের পহেলা ফেব্রয়ারি।পিতা আব্দুল বাসেত সরকার, মাতা মরিয়ম বেগম।সরকার মোহাম্মদ কায়সার ১৯৯২ সালে বাটাজোর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, ১৯৯৪ সালে ময়মনসিংহ আনন্দমোহন কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও প্রাণরসায়নে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন।২০০৫ সালে ২৪তম বিসিএস উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ পুলিশে যোগ দেন।সাড়ে পাঁচ বছর মেট্রোপলিটন পুলিশে থেকে মিশনে হাইতিতে ছিলেন।সেখান থেকে ফিরে এসে দু’বছর সিআইডিতে কর্মরত ছিলেন।পরে আইভেরিকোস্টে এক বছর মিশনে কাটিয়ে এসে পুলিশ হেড-কোয়ার্টারে এন্ট্রি-টেরোরিজমে দায়িত্ব পালন করেন।
২০১৮ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাকে ভোলা জেলার পুলিশ সুপার হিসেবে নিয়োগ দেন। ভোলায় তিনি একজন সৎ দক্ষ দেশপ্রেমিক পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।তাঁর স্ত্রী আয়েশা আক্তার বিসিএস কাস্টমস ২৯ ব্যাচের একজন কর্মকর্তা।তিনি এক পুত্র ও এক কন্যার গর্বিত জনক।
ইউরো সমাচার, ইউরো বাংলা টাইমস, বিডিনিউজ ইউরোপ এর পক্ষ থেকে দেশপ্রেমিক পুলিশ অফিসার সরকার মোহাম্মদ কায়সার এর সাক্ষাতকারটি নিয়েছেন রিপন শান।
করোনাকালীন লকডাউনের এক বিকেলে অত্যন্ত শান্ত সুন্দর মনোরম পরিবেশে সমাজ সংস্কৃতি পরিবেশ প্রশাসনের বিভিন্ন বিষয়ে পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার এর এই সাক্ষাতকারটি নেওয়া হয়।প্রানঘণ আলাপচারিতার নির্যাস এখানে তুলে ধরা হলো:
রিপন শান: আসসালামু আলাইকুম।মহোদয় কেমন আছেন ?
সরকার কায়সার: ওয়ালাইকুম সালাম। বসেন, ভালো আছি ইনশাআল্লাহ আপনি ভালো তো?
রিপন শান: করোনার দ্বিতীয় ঢেউ। লকডাউন, শাটডাউন।এদিকে আপনাদের মতোই আমাদের পেশা। ব্যস্ততা আর ব্যস্ততা যতোটুকু ভালো থাকা যায় মহোদয়।
সরকার কায়সার: তারপর বলুন আপনার জন্য কি মেহমানদারী করতে পারি ?
রিপন শান: কোনো মেহমানদারী দরকার নেই মহোদয়। আপনি আমার স্বজন।আপনি ঢাবিয়ান আমি জাবিয়ান।আপনি ৯২, আমি ৯৩। আপনার দেশপ্রেম আমার মানবপ্রেম।আমি মানুষের মঙ্গলে নিবেদিত। কাজেই করোনা কালের এই ব্যস্ত সময়ে, এই বিপন্ন সময়ে আপনি আমাকে সময় দিয়েছেন একজন বৈশ্বিক গনমাধ্যমকর্মী হিসেবে এটাই আমার জন্য আপনার উত্তম মেহমানদারী ভাই।
সরকার কায়সার: প্রশ্ন করুন।
রিপন শান: চা খেতে খেতে কথা প্রশ্ন এবং উত্তর সবি হয়ে যাবে মহোদয়।
সরকার কায়সার: ঠিক আছে। গুড।
রিপন শান: প্রথম প্রশ্ন- ভোলার মানুষ কেমন ?
সরকার কায়সার: পলি মাটির জনপদ ভোলা। নদীমাতৃক জনপদ ভোলা।এখানকার মানুষের জীবনাচরণ নদী ও প্রকৃতির মতোই সুন্দর। ভোলাবাসীর সবচেয়ে বড়ো গুণ অতিথি আপ্যায়ন।এখানে শিক্ষার হার খুব কম, সামাজিক সমস্যা ও সংকটের পরিমান খুব বেশি।বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহ, নারীর প্রতি সহিংসতা সহ বেশ কিছু সামাজিক অবক্ষয় ভোলার জীবনযাত্রাকে এখনো গ্রাস করে আছে।অবশ্য আগের চেয়ে অনেক উত্তরণ হয়েছে।যেমন শিক্ষার হার এখন ৪৬%।আগে অন্যান্য জেলা থেকে পিছিয়ে ছিল।ভোলার নদীসিকস্তী এবং নদীপয়স্তী মানুষের জীবনযাপনকে যদি আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি ও উন্নয়ন ধারায় প্রবাহিত করা যায়, আমি মনে করি দ্বীপজেলা ভোলা বহুদুর এগিয়ে যাবে।চর দখল সমস্যা, ধানকাটা সমস্যা, অন্য জেলার সাথে চর- সীমান্ত সমস্যা ইত্যাদি সংকটগুলোকে যদি সঠিকভাবে মোকাবেলা করা যায়, ভোলা হবে বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ জেলা।প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং পর্যটন সম্ভাবনা কাজে লাগিয়ে ভোলাকে মডেল জেলায় রূপান্তর করা সময়ের ব্যাপার মাত্র।
রিপন শান: বাহ ! অনেক সুন্দর এন্সার পেলাম। নতুন কিছু জানলাম ও আপনার কাছে। যেমন ‘সিকস্তী, পয়স্তি’
সরকার কায়সার: সিকস্তী হচ্ছে যারা নদী ভাঙ্গনের ফলে ভিটে মাটি হারিয়েছে।আর পযস্তি হচ্ছে যারা নতুন গজানো চরে আবাসন নিয়েছে।আসলে রিপন, ভোলার বেশিরভাগ সমস্যাগুলো হচ্ছে মৌসুমী সমস্যা।সিজনাল প্রবলেম যাকে বলে।ভোলায় নদী কেন্দ্রিক হতাহতের ঘটনা এখন অনেক কমে গেছে।জলদস্যুতা নামক শব্দটি এখানে এখন বিলুপ্তপ্রায়।
রিপন শান: দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালনে জেলা পুলিশ সুপার হিসেবে কতটুকু সফল হয়েছেন ?
সরকার কায়সার: মাঝে মাঝে মনে হয় অনেক পেরেছি। আবার মনে হয় কিছুই পারিনি।আমার দশা অনেকটা অন্ধের হাতি পাওয়ার মতোন।কান থেকে শুরু করবো না পা থেকে শুরু করবো- মাঝে মাঝে এরকম হয়।তবে ভোলায় আগে যেখানে গড়ে ১০০ টা মামলা হতো এখন হয় ৮৫। তারমধ্যে আবার ১৫%ই নেগেটিভ।ভোলার মানুষের অপরাধ প্রবনতা এবং অন্যকে ভোগানোর মানসিকতা দিনে দিনে অনেক কমে গেছে।শিক্ষার হার বাড়ছে, অপরাধ কমেছে।অপরাধ কমছে তো সামাজিক সম্প্রীতি বাড়ছে। মানুষ নিজেরা নিজেদের ভালো না বুঝলে পুলিশের পক্ষে তা বোঝানো সম্ভব নয়।আমি এ জেলায় এসপি হিসেবে আসার পর সবসময় চেষ্টা করেছি সত্য ও ন্যায়ের পক্ষ থাকার।অসহায় মানুষের পক্ষে থাকার।আমার ক্ষমতার চেয়ার যেন কোনো মানুষের হয়রানির কারণ না হয়।আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি- মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য।একটি সুন্দর শোভন জেলা কায়েমের লক্ষ্যে আমাকে অবশ্যই দুষ্টের দমন করতে হবে, শিষ্টের পালন করতে হবে।এক্ষেত্রে সকলের সর্বাত্মক সহযোগিতাও জরুরী।
রিপন শান: মান্যবর, পুলিশ অফিসার না হলে কী হতেন ?
সরকার কায়সার: জটিল প্রশ্ন।মানুষ নিজেই জানেনা, তার গন্তব্য কোথায়। আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমিস্ট্রির ছাত্র।বিষয়ানুযায়ী আমারতো বায়ো- বিজ্ঞানী হওয়ার কথা।নিয়তি আমাকে পুলিশ সুপার বানিয়েছে।খারাপ লাগছে না।মানুষের সরাসরি সেবা করতে পারছি।এর চেয়ে বড়ো আনন্দ আর কি আছে ! ২৪তম বিসিএস আমাকে পুলিশ অফিসার বানিয়ে দেশ ও দশের সেবা করার মহান দায়িত্ব অর্পন করেছে।
রিপন শান: ‘বিট পুলিশিং’ জিনিসটা আসলে কী মহোদয় ?
সরকার কায়সার: এই পরিভাষাটি জাপান থেকে আগত।আমাদের আইজিপি মহোদয় জাপানে উচ্চতর প্রশিক্ষণ নিতে গিয়ে মানুষের জন্য মহামূল্যাবান এই কনসেপ্টটি নিয়ে এসেছেন।অবশ্য এর আগেও কমিউনিটি পুলিশিং বলে এটি চালু ছিল। বিট পুলিশিং হচ্ছে টু দ্যা পয়েন্ট এ পুলিশি সহায়তা।সময়ের কাজ সময়ে সমাধান।এই পদ্ধতিটি মূল প্রতিপাদ্য হচ্ছে- পুলিশ হচ্ছে জনসেবার ফেরিওয়ালা।ডোর টু ডোর পুলিশী সেবা পৌছে দেয়ার আরেক নাম বিট পুলিশিং।
রিপন শান: পুলিশ এবং গনমাধ্যম: সহায়ক না বিপরীত ?
সরকার কায়সার: শুধু সহায়ক না অবশ্যই পরিপুরক।সমস্যা হচ্ছে কিছু কিছু গনমাধ্যমকর্মী (সবাই না) ইথিকস এর বাইরে চলে যান।ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তে কেনা বাংলাদেশের জন্যে চাই গুনসম্পন্ন পুলিশ এবং মানসম্পন্ন সাংবাদিক।তবেই সম্ভব সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।আমার অভিমত- সকল গনমাধ্যমকর্মীই এ পেশায় আসার আগে বা আসার সাথে সাথে ‘জার্নালিজম’ বিষয়ে ট্রেনিং নিয়ে নেবেন।কোনটা- ডাকাতি, কোনটা- দস্যুতা, কোনটা- চুরি, কোনটা- বলপ্রয়োগ, সংবাদের এই পরিভাষাগুলো সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা প্রত্যেক সাংবাদিকের জন্য অপরিহার্য বলে আমি মনে করি।
রিপন শান: করোনাকালে কাটবে বলে মনে করেন ? নাগরিক হিসেবে আমাদের করনীয় কি কি ?
সরকার কায়সার: দেখুন পুলিশের আগে আমি একজন মানুষ।মানুষ হিসেবে আমি মনে করি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব এবং কর্তব্য।সরকার করোনা মোকাবেলায় জনসাধারণের প্রতি ২১ দফা নির্দেশনা দিয়েছে। এগুলো সকলকে পালন করতে হবে।দেখুন, ইউরোপে নাগরিকদের আইন পালনের জন্য প্রশাসন বা পুলিশকে বাড়তি কোনো চাপ নিতে হয় না।কিন্তু বাংলাদেশের মতো দেশে এই চাপ শতগুন নিতে হয়। সকল নাগরিককে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে, অন্যকে জানতে হবে।নইলে বিপদের শেষ নেই।
রিপন শান: চলমান পৃথিবীর দ্বিতীয় অনেষ্ট রাষ্ট্রপ্রধান এবং ফোর্বস ম্যাগাজিন কর্তৃক নির্বাচিত পৃথিবীর ৩৯তম ক্ষমতাধর নারী দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন জানতে চাই।
সরকার কায়সার: তিনি তো মানবতার মা, মাদার অব হিউম্যানিটি।নিজ দেশ থেকে বিতাড়িত ষোল লক্ষ রোহিঙ্গার জন্য তিনি যা করলেন এবং করছেন- আমিতো মনে করি অতিদ্রত নোবেল কমিটি আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে যথাযথ মূল্যায়ন করা উচিত।আমাদের প্রধান মন্ত্রী এমন একজন নেত্রী-“প্রাণ থাকলে প্রাণী হয়, মন না থাকলে মানুষ হয়না” আমাদের নেত্রীর ক্ষেত্রে এই প্রবাদ শতভাগ সত্য প্রমাণিত।
রিপন শান: “আধুনিক চিন্তাধারায় আইজিপি বেনজির আহমেদ” আপনার অভিমত ?
সরকার কায়সার: অবশ্যই। রুটিন ওয়ার্ক, স্টাডি, পাংচুয়ালিটি, সততা এবং দেশপ্রেমে সমৃদ্ধ একজন আধুনিক মানুষ।বাংলাদেশ পুলিশের আইজি বেনজির আহমেদ একজন বিশ্বনাগরিক।আমার স্যার নিউইয়র্ক, জাতিসংঘের আদলে বাংলাদেশ পুলিশকে সাজাতে বদ্ধপরিকর।দূরদৃষ্টি সম্পন্ন এই মানুষটি গ্লোবাল পুলিশিং প্ল্যানে বাংলাদেশ পুলিশকে ঢেলে সাজিয়ে নিয়ে যেতে চান আমেরিকান অথবা ব্রিটিশ পুলিশের মানে।আমি মনে করি দেশের পুলিশের মানদন্ডের আগে দেশের জনগণের মানদন্ড বাড়াতে হবে।তবেই আমার স্যার বেনজির আহমেদের স্বপ্ন বাস্তবে পরিণত হবে।তিনিই ট্রিপল নাইন সেবার পুরোধা ব্যক্তিত্ব।
রিপন শান: দ্বীপজেলায় ইয়াবার থাবা- মাদক সন্ত্রাস কতটুকু নিয়ন্ত্রন করতে পেরেছেন ?
সরকার কায়সার: শতভাগ নিয়ন্ত্রন আল্লাহ ছাড়া কারো পক্ষেই সম্ভব না।মাদক সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আমরা সবসময় যুদ্ধের ময়দানে।অর্থনীতির চাহিদা ও যগানত্তর মতো মাদকের বিস্তার ও বিতরণ।গ্রহিতার পরিমাণ যতো বাড়বে, যোগানদাতার পরিমাণও ততো বাড়বে।আশার কথা হলো- ভোলায় মাদকের চাহিদা ও যোগান দুটোই আগের চেয়ে হ্রাস পেয়েছে।পারিবারিক শিক্ষা, অভিভাবকদের সচেতনতা এবং ধর্মীয় অনুশাসনই মাদক সন্ত্রাস বা সাইবার আগ্রাসনকে ঠেকিয়ে দিতে পারে।
রিপন শান: অনলাইন গণমাধ্যমকে কী দৃষ্টিতে দেখেন ?
সরকার কায়সার: নীতিমালার আওতায় আনতে হবে।কার্ড ব্যবসা বন্ধ করতে হবে।নজরদারী বাড়াতে হবে প্রচুর।সুফল হচ্ছে- মুহুর্তের খবর মুহুর্তেই সারাপৃথিবী।
রিপন শান: ইউরোপে বাংলা গনমাধ্যমের সাম্প্রতিক ব্যাপক বিস্তার ও বিকাশকে কীভাবে দেখেন ?
সরকার কায়সার: গণমাধ্যমের প্রাণবিন্দু হচ্ছে ‘ভাষা’।পৃথিবীতে যে জাতির ভাষার ব্যবহার যতো বেশি সে জাতির ইনকাম ততোবেশি। বলা হতো- ব্রিটিশ সুর্য কখনো অস্তমিত হয় না।কারণ, ব্রিটিশদের মাতৃভাষা ইংরেজি হতে পেরেছে বিশ্বভাষা।ইউরোপে আজকে বাংলা ভাষা ও গণমাধ্যমের যে প্রবৃদ্ধি এটা নি:সন্দেহে আমাদের জন্য মঙ্গলবার্তা।
রিপন শান: বাংলাদেশে হঠাৎ হঠাৎ জঙ্গি-সন্ত্রাস, ধর্মান্ধ গোষ্ঠীগুলোর অপপ্রয়াস ও অপতৎপরতা আসলেই কী বন্ধ করা সম্ভব মহোদয় ?
সরকার কায়সার: এগুলো আসলে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র ও অপরাজনীতির কুফল।অস্ত্র ব্যবসায়ীদের কারসাজি।দেশে দেশে সাম্প্রদায়িক উসকানি দিয়ে দাঙ্গা বাজিয়ে রেখে তারা তাদের ব্যবসাটা চালু রাখে। সময়ই সব কিছু বলে দেবে।
রিপন শান: আমার সকল মিডিয়া কনসার্নকে সময় দেয়ার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
সরকার কায়সার: ধন্যবাদ তোমাকে। ধন্যবাদ তোমার স্থানীয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সকল গনমাধ্যম পরিমন্ডলকে।ভালো থেকো সবসময়।
বিডিনিউজ ইউরোপ২৪ডটকম/২২ ডিসেম্বর/ জই