মেয়ে,ফুটবলারদের নিজেরা করি এর উদ্যোগে ৩০ জুড়া ফুটবল খেলা বোড ৩০ জোড়া সেব গার্ড ৩০ জোড়া মোজা বিতরণ করা হয়
টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলা ধীন পাইস্কা ইউনিয়নে পাইস্কা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় স্কুলে ধনবাড়ী উপজেলা
৩০ জন মেয়ে ফুটবলারদের প্র্যাকটিসের দায়িত্ব নেয় নিজেরা করি সংগঠন এবং খেলোয়াড়দের সারবিক তত্ত্বাবদানে আছেন নিজেরা করি সংগঠনের টাঙ্গাইল জেলা সমন্বয়ক মোঃ ফজলুর রহমান
সারবিক সহযোগিতায় পাইস্কা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তোফাজ্জল হোসেন তালুকদার
খেলোয়াড়দের কোচের দায়িত্বে আছেন বাংলাদেশ
ফুটবল ফেডারেশনের সদ্য ট্রেনিংপ্রাপ্ত
জহিরুল ইসলাম মিলন,
নিজেরা করির উদ্যোগে গত কাল ৩০ জন মেয়ে ফুটবলারদের মাঝে ৩০ জোড়া বোড,৩০ জোড়া সেফ গার্ড ৩০ মোজা প্রধান করাহয় এসময় নিজেরা করির
নিজেরা করি ধনবাড়ী উপজেলা সভাপতি কছিমউদ্দিন
কর্মী কাজল সহ মেয়েদের ফুটবল কোচ জহিরুল ইসলাম মিলন হস সকল ফুটবলার রা উপস্থিত ছিলেন। এই করোনা মোহা মারির মধ্যে ও মেয়েরা প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চল থেকে তারা নিজের খরচে সাপ্তাহে তিন দিন তারা প্র্যাকটিসে যোগ দেন। প্র্যাকটিস বহস প্রতিবার, রবিবার,মঙ্গলবার, স্থান পাইস্কা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ।
তৃণমূলের ফুটবলাররা পায়না সঠিক মূল্যায়ন।
নিজেরা করির টাঙ্গাইল জেলা সমন্বয় ফজলু বলেন যেখানে মেয়েরা সামাজিক বাধার সম্মুখীন হচ্ছে সেই বাধা অপেক্ষা করে তারা খেলতে আসে আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই।
পাইস্কা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তোফাজ্জল হোসেনের বলেন আমি একজন প্রাক্তন ফুটবল খেলোয়াড় ছিলাম তাই আমার খেলার প্রতি আগ্রহ টা বেশি এখানের অধিকাংশ খেলোয়াড়ী আমার স্কুলের।
আর খেলোয়াড়েরা অধিকাংশ দরিদ্র ফেমিলির ঠিক মত খাবারও পায়না তারাপরেও তারা নিয়মিত পেকটিসে আসে তার জন্য তাদের আমি ধন্যবাদ জানাই।
মেয়েদের ফুটবল দলের কোচ জহিরুল ইসলাম মিলন জানান তৃণমূলে খেলোয়াড় তৈরী করতে ওনেক বাধার সমূখিন হতেহয়, তার মাঝে মেয়ে ফুটবলারদের এখানে তেমন সহযোগিতা পায়না মেয়ে ফুটবলারা নেই কোন প্রশাসনিক সহযোগিতা এক মাএ নিজেরা করির একক প্রচেষ্টায় চলছে পেকটিস, আমার পেকটিস করান টিম ধনবাড়ী উপজেলার হয়ে গত ৪ জুন টাঙ্গাইল স্টেডিয়ামে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করেন।
সেখানে আমাদের প্রথম প্রতিপক্ষ ছিল শক্তি শালি বাঁশাই উপজেলা ফুটবল একাদশ সেই বাঁশাইকে আমার দলের খেলোয়াড়েরা ৩- ০ গোলে পরা জিত করে জয় লাভ করে আমার দল, পরের খেলা ছিল দেল দুয়ার উপজেলার সাথে তাদের সাথে ভালো খেলেও জিততে পারিনি কারন তাদের দলে টাঙ্গাইল সদরের প্লেয়ার নামিয়েছিল ৪ জন
প্রতিবাদ করেও মিলেনি কোন ফল।
ফলে ১-০ গোলে হেরে দুঃখ ভরা ক্লান্ত মন নিয়ে আমার খেলোয়াড়ের নিয়ে ফিরে আসি।কি করার তৃণমূলের খেলোয়াররা মূল্যায়ন পাইনা।
আমার প্র্যাকটিস করানো খেলোয়ারদের স্বপ্ন
এখান থেকেই পেকটিস করে জাতীয় পর্যায়ে খেলবে। দেশের নামি দামি ক্লাবেও খেবে তারা তাদের এই স্বপ্নকে পূর্ণন করার জন্য সকলে সহযোগী তা কামনা করছি।
বিডিনিউজইউরোপটোয়েন্টিফোরডটকম/২১জুন/জই