• মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
সিরিয়ার দীর্ঘ ৫৪ বছরের পতন আসাদের পলায়ন ভোলার স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান “পরিবর্তন যুব উন্নয়ন সংস্থার” সনদপত্র অর্জন ভিয়েনা বিশ্বের মানুষের বাসযোগ্য শ্রেষ্ঠ শহর থেকে একধাপ সরে এলো মারাত্মক বন্যার কবলে মালয়েশিয়া মধ্যপ্রাচ্যে অস্ট্রিয়ার মানবিক সহায়তা সাড়ে সাত মিলিয়ন ইউরো জার্মানির অভিবাসন নীতি বদলে ফেলার বিপক্ষে চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস অভ্যুত্থান পরবর্তী লুটপাট বন্ধ হওয়ায় ভারত বাংলাদেশে আগ্রাসন চালাতে চায়:রিজভী ভোলার বীর সন্তান শহীদ শাকিল কে স্মরণীয় রাখতে ডিসি কে স্মারকলিপি প্রদান দেশকে তপ্ত শ্মশানে পরিণত করতে চাই:জামায়াত ঝালকাঠি তে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে ক্যাবের মানববন্ধন

রাষ্ট্রদ্রোহী কর্মকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তি কে মুক্তিযোদ্ধা তালিকা থেকে তদন্ত সাপেক্ষে থেকে বাদ দেওয়ার আবেদন

বিডিনিউজ ইউরোপ ন্যাশনাল ডেক্স
আপডেট : রবিবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০২১

প্রতি,
মাননীয় মন্ত্রী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়
জনাব আ ক ম মোজাম্মেল হক
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
ঢাকা বাংলাদেশ
বিষয়: রাষ্ট্রদ্রোহী কর্মকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তি কে মুক্তিযোদ্ধা তালিকা থেকে তদন্ত সাপেক্ষে থেকে বাদ দেওয়ার আবেদন.

জনাব,বিনীত নিবেদন এই-যে মো: হাফিজ আহমেদ মজুমদার – পিতা-মৃত ইয়াকুব আলী মজুমদার
গ্রাম : গুপটী পোস্ট: গুপ্টী বাজার,ফরিদগঞ্জ,চাঁদপুর

গেজেট সেনা:- 526 মুক্তিযোদ্ধা সনদ:- 54907
উক্ত ব্যক্তি হাজার 1971 সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে থাকলেও পরবর্তী কাজগুলো ছিল রাষ্ট্রবিরোধী!!

১.সিপাহী বিপ্লবের নামে জিয়াউর রহমানের সাথে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসে জড়িত থাকার অভিযোগে সামরিক আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়ে চাকরীচ্যুত হন.

২.জিয়ার সময়কালে কর্নেল ফারুক,রশিদ ,ডালিম, সহ বঙ্গবন্ধুর খুনিদের সাথে লিবিয়াতে উচ্চ প্রশিক্ষণ নেন এবং ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে আসে.উক্ত ব্যক্তি ফ্রিডম পার্টির সক্রিয় সদস্য ছিল এবং কট্টর সমর্থক ছিল.
বিশ্বস্ত কোন সূত্র থেকে প্রাপ্ত সংবাদে জানা যায় উক্ত ব্যক্তি রাষ্ট্রীয় কর্মকান্ডের সাথে জড়িত মেজর আক্তার জেনারেল ইব্রাহিমসহ যারা রাষ্ট্রবিরোধী সরকারবিরোধী উৎখাতের ষড়যন্ত্র লিপ্ত তাদের সাথে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রক্ষা করে যাচ্ছে এবং সুযোগ পেলেই এরা আবার ক্ষতি করতে একটা দ্বিধাগ্রস্ত হবে না সরকারের এখনই সতর্ক হওয়া উচিৎ এসব ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা নেওয়ার জোরালো দাবি জানাচ্ছি.

৩.জাতির জনক বঙ্গবন্ধু হত্যাকে সব সময় সমর্থন করে পরিবার ও সমাজে উগ্র উস্কানিমূলক বক্তব্য প্রদান করেন এবং তার ছেলে মেয়েরা তা সমর্থন করে.

৪.কোম্পানির চাকরি করা কালীন মালিকের পরোচনায় লোভের বশবর্তী হয়ে কাদিয়ানী ধর্ম গ্রহণ করেন পরবর্তীতে আবার মুসলমান ধর্মে ফিরে আসেন এবং মদ-জুয়া ছিল তার নিত্যসঙ্গী ছিলো.
আরো অভিযোগ থাকে যে উক্ত ব্যক্তি মুক্তিযুদ্ধের পরিচয় বড় ভাইদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়রানি জুলুম অত্যাচার এবং ষড়যন্ত্রে লিপ্ত সবাই এর প্রতিকার চাই

৫.উল্লেখ্য বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা ও ছিল মুক্তিযোদ্ধা এবং সিপাহী বিপ্লবের সাথে যারা জড়িত ছিল তারাও মুক্তিযোদ্ধা!! তাই বলে তাদেরকে মুক্তিযুদ্ধা বলা যাবেনা নীতি-নৈতিকতার সাথে আপোষ না করা ব্যক্তি হলো প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা.

অতএব বিনীত নিবেদন এই যে এমত অবস্থায় তার বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়ার জোরালো দাবি জানাচ্ছি।

পক্ষে,
মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড কাউন্সিল
বিডিনিউজ ইউরোপ /৩১ জানুয়ারি / জই


আরো বিভন্ন ধরণের নিউজ