• শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:১২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
সিরিয়ার দীর্ঘ ৫৪ বছরের পতন আসাদের পলায়ন ভোলার স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান “পরিবর্তন যুব উন্নয়ন সংস্থার” সনদপত্র অর্জন ভিয়েনা বিশ্বের মানুষের বাসযোগ্য শ্রেষ্ঠ শহর থেকে একধাপ সরে এলো মারাত্মক বন্যার কবলে মালয়েশিয়া মধ্যপ্রাচ্যে অস্ট্রিয়ার মানবিক সহায়তা সাড়ে সাত মিলিয়ন ইউরো জার্মানির অভিবাসন নীতি বদলে ফেলার বিপক্ষে চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস অভ্যুত্থান পরবর্তী লুটপাট বন্ধ হওয়ায় ভারত বাংলাদেশে আগ্রাসন চালাতে চায়:রিজভী ভোলার বীর সন্তান শহীদ শাকিল কে স্মরণীয় রাখতে ডিসি কে স্মারকলিপি প্রদান দেশকে তপ্ত শ্মশানে পরিণত করতে চাই:জামায়াত ঝালকাঠি তে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে ক্যাবের মানববন্ধন

খুটাখালীর ১০টি ভূমিহীন পরিবার পাচ্ছে নতুন ঘর

এন আলম আজাদ ককসবাজার থেকে
আপডেট : শুক্রবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২১

খুটাখালীর ১০টি ভূমিহীন পরিবার পাচ্ছে নতুন ঘর

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধনের মাধ্যমে নির্মিত নতুন ঘরের চাবি শনিবার (২৩ জানুয়ারি) ভূমিহীনের মাঝে হস্তান্তর করা হবে বলে নিশ্চিত করেছেন প্রকল্পের সমন্বয়ক চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ শামসুল তাবরীজ।

প্রকল্পের আওতায় প্রথমে পর্যায়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে সরকারি খাস জমিতে নির্মিত ৩৬টি নতুন ঘরের চাবি হস্তান্তর করা হবে ভুমিহীন পরিবারগুলোর হাতে।

চকরিয়া উপজেলার ১৮টি ইউনিয়নে প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্পের আওতায় মুজিববর্ষে ১৮০টি ও নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠি নতুন আরো ২০টিসহ ২০০টি সেমি পাকা ঘর ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার মাঝে ২শতক জমি এবং একটি করে সেমি পাকা নতুন ঘর পর্যাক্রমে দেয়া হবে বলে জানা গেছে।

চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিস সূত্রে জানা যায়, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের অর্থ বরাদ্দের থেকে বর্তমানে প্রথম ধাপে নির্মিত নতুন ঘর পাচ্ছেন ৩৬ ভূমিহীন পরিবার।

পর্যাক্রমে উপজেলার ১৮টি ইউনিয়নের প্রতিটি ইউনিয়ন থেকে ঘর পাবেন ১০টি পরিবার।

প্রত্যাকটি ঘর নির্মাণে সরকারি বরাদ্দ ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা। মাটি ভরাটের কোন বরাদ্দ না থাকলেও সেটি করে দিচ্ছেন উপজেলা প্রশাসন।

সেমিপাকা ঘরে থাকছে ২টি রুম, একটি বারান্দা, একটি কিচেন, একটি ওয়াশরুম ও একটি বেসিন।

মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ উপহার ভূমিহীন ও গৃহহীন সব পরিবারের জন্য নতুন ঘর তৈরী নিশ্চিতে জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে ১৮টি ইউনিয়নে দিন রাত কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ শামসুল তাবরীজ ও উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভুমি) মো. তানভীর হোসেন ছাড়াও ইউনিয়ন ভুমি অফিসের কর্মকর্তারা।

চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ শামসুল তাবরীজ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী তথা মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের অর্থবরাদ্দ দিয়ে উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে ১০টি পরিবার ঘর পাবেন।

প্রকল্পের আওতায় উপজেলার ১৮টি ইউনিয়ন থেকে নির্বাচিত (ক) শ্রেণির ভূমিহীন পরিবারের মাঝে বন্দোবস্ত প্রদানের লক্ষ্যে দলিল সম্পাদন অনুষ্ঠিত হয়ছে।

তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী তথা মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে প্রথম পর্যায়ে চকরিয়া উপজেলার ১৮টি ইউনিয়নের ভূমিহীন ৩৬টি পরিবারের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত উপহার নতুন ঘর দিয়েছেন।

এ সব পরিবারকে নতুন ঘর তৈরী করে দিতে জেলা প্রশাসনের এক নম্বর খাস খতিয়ানের অধীনে বেদখলে থাকা সরকারি খাসজমি উদ্ধার করে সেখানে নতুন ঘর নির্মাণ করে দিচ্ছেন বলে উপজেলা প্রশাসন জানান।

উদ্ধার হওয়া খাস জমিতে নির্মাণ করা হচ্ছে প্রথম পর্যায়ে নির্বাচিত ভূমিহীন ৩৬টি পরিবারের জন্য নতুন ঘর।

পর্যাক্রমে ১৮টি ইউনিয়নে মোট ১৮০টি ও নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠি ২০টিসহ ২০০টি সেমি পাকা ভুমিহীন পরিবারকে দেওয়া হবে নতুন ঘর।

ঘরের বিপরীতে নির্বাচিত (ক) শ্রেণির ভূমিহীন পরিবারের মাঝে বন্দোবস্ত প্রদানের লক্ষ্যে দলিল সম্পাদন কার্যক্রম ১৭ জানুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিক শুরু হয়েছে।
বিডিনিউজ ইউরোপ /২২ জানুয়ারি / জই


আরো বিভন্ন ধরণের নিউজ