প্রামাণ্য চলচ্চিত্র ক্যাটাগরীতে চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৯ শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র‘যা ছিলো অন্ধকারে’।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত কাল জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৯ প্রদান করলেন। বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে
ভারচুয়াল সুংযুক্তির মাধ্যমে তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১৯ প্রদান করেন।
প্রামাণ্য চলচ্চিত্র ক্যাটাগরীতে পুরস্কার একটাই। শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র। আর ২০১৯ সালের শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র অর্জন করেছে বাংলাদেশ টেলিভিশন প্রযোজিত প্রামাণ্য চলচ্চিত্র ‘যা ছিলো অন্ধকারে’।
শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র ‘যা ছিলো অন্ধকারে’ গবেষণা ও রচনা করেছেন একাধিকবার জাতিয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার প্রাপ্ত নাট্যকার,লেখক ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক হারুন রশীদ (এস এম হারুন-অর-রশীদ) । চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন জনপ্রিয় চলচ্চিত্র নির্মাতা ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের সাবেক প্রযোজক আউয়াল চৌধুরী।
বিচারপতি হামুদুর রহমান কমিশনের অপ্রকাশিত রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর বর্বরোচিত কর্মকাণ্ডের ওপর বিশেষ প্রামান্য কাহিনীচিত্র নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘যা ছিলো অন্ধকারে’ অভিনয় করেছেন : মামুনুর রশিদ, নুজাত চৌধুরী, মোঃ বারী, জিয়াউল হাসান কিসলু, শাহ আলম দুলাল, , আজাদ আবুল কালাম, তোফা হাসান, নাদের চৌধুরী, শহিদুল আলম সাচ্চু, আজিজুল হাকিম,আরমান পারভেজ , অনন্ত হিরা , আব্দুল্লা রানা, আহমেদ রুবেল, শামস সুমন,খলিলুর রহমান কাদরি, শতাব্দি ওয়াদুদ, রমিজ রাজু, তাজুদ্দিন তাজু,মাহমুদুল ইসলাম মীঠূ, তারিকুজ্জামান তপন , রওনক বিশাখা শ্যামলী , আরেফিন সামস, আশরাফ কবির ,ফাহমিদা রহমান, ত্রিশা , শফিউল আজম, তমা ইসলামক প্রমুখ। এছাড়াও অংশগ্রহন করেছেন মুন্সিগঞ্জের শতাধিক নাট্যকর্মী।
প্রামাণ্য চলচ্চিত্র‘যা ছিলো অন্ধকারে’ চিত্রগ্রহণে ছিলেন : শোভন বিশ্বাস, সম্পাদনা : বাবু চৌধুরী, শিল্পনির্দেশনা : মীর আহসান, সাবটাইটেল : মঞ্জুরুল আলাম, মোঃ আরিফুল ইসলাম, গ্রাফিক্স : রাজু আহমেদ খান, রূপকার : আব্দুর রহমান, মোঃ ফারুক, সমন্বয় : মেহেদি হাসান বাবু, পোস্টার ও সমন্বয় : আহনাফ চৌধুরী, নেপথ্য কণ্ঠ : আজাদ আবুল কালাম, মাহামুদা আক্তার,ফয়জুল্লাহ সায়িদ, কারিগরী সহায়তা : ইমেজ ভিশন, বিশেষ সহযোগিতা : আলিমুজ্জামান প্রমূখ।
বিডিনিউজ ইউরোপ /২২ জানুয়ারি / জই