• শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৪৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
সিরিয়ার দীর্ঘ ৫৪ বছরের পতন আসাদের পলায়ন ভোলার স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান “পরিবর্তন যুব উন্নয়ন সংস্থার” সনদপত্র অর্জন ভিয়েনা বিশ্বের মানুষের বাসযোগ্য শ্রেষ্ঠ শহর থেকে একধাপ সরে এলো মারাত্মক বন্যার কবলে মালয়েশিয়া মধ্যপ্রাচ্যে অস্ট্রিয়ার মানবিক সহায়তা সাড়ে সাত মিলিয়ন ইউরো জার্মানির অভিবাসন নীতি বদলে ফেলার বিপক্ষে চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস অভ্যুত্থান পরবর্তী লুটপাট বন্ধ হওয়ায় ভারত বাংলাদেশে আগ্রাসন চালাতে চায়:রিজভী ভোলার বীর সন্তান শহীদ শাকিল কে স্মরণীয় রাখতে ডিসি কে স্মারকলিপি প্রদান দেশকে তপ্ত শ্মশানে পরিণত করতে চাই:জামায়াত ঝালকাঠি তে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে ক্যাবের মানববন্ধন

ভূমধ্যসাগরে গ্যাস অনুসন্ধানের সময় বাড়ালো তুরস্ক

ডেস্ক নিউজ
আপডেট : সোমবার, ২ নভেম্বর, ২০২০

গ্রিসের হুমকি, ইইউ-র সমালোচনাতেও কাজ হলো না। পূর্ব ভূমধ্যসাগরে বিতর্কিত এলাকায় তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানের মেয়াদ আরো বাড়ালো তুরস্ক। সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আগামী ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত অনুসন্ধানকারী জাহাজ ওরুচ রেইস সেখানে থাকবে। এর আগে বলা হয়েছিল, ৪ নভেম্বর পর্যন্ত অনুসন্ধান চালানো হবে।

সম্প্রতি তুরস্ক ও গ্রিসে ভয়াবহ ভূমিকম্প হয়েছে। তারপর ভূমধ্যসাগরে তেল ও গ্যাস নিয়ে বিরোধের সুর কিছুটা নরম করেছিল দুই দেশ। কিন্তু তুরস্ক আবার অনুসন্ধানের সময়সীমা বাড়িয়ে দেয়ায় গ্রিস জানিয়েছে, এটা বেআইনি কাজ। অবিলম্বে তা বন্ধ করতে হবে।

গ্রিসের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তরফ থেকে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, সকলের নজর এখন ভূমিকম্প বিধ্বস্ত অঞ্চলে ত্রাণ ও পুনর্বাসনের দিকে। এই অবস্থায় তুরস্কের সিদ্ধান্তে ওই অঞ্চলে উত্তেজনা বাড়বে।

গত অগাস্ট থেকে পূর্ব ভূমধ্যসাগরে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধান নিয়ে গ্রিস ও তুরস্কের মধ্যে বিরোধ বেড়েছে। পাল্লা দিয়ে বেড়েছে উত্তেজনাও। ইউরোপীয় ইউনিয়নের শীর্ষ সম্মেলনের আগে গত ২ অক্টোবর তুরস্ক ওরুচ রেইসকে নিজেদের দেশে ফিরিয়ে নেয়। কিন্তু ১২ অক্টোবর তা আবার বিতর্কিত জলসীমায় পাঠায় তুরস্ক। তারপর অনুসন্ধানের সময়সীমা দুই বার বাড়ালো তারা।

ভূমিকম্পে নিখোঁজদের উদ্ধার
পশ্চিম তুরস্কের ভূমিকম্প বিধ্বস্ত অঞ্চলে রোববারও উদ্ধারকাজ চলেছে। তবে সেখানে ধ্বংসস্তূপের তলায় জীবিতদের থাকার সম্ভাবনা কমছে। ভূমিকম্পের ফলে তুরস্কে অন্ততপক্ষে ৬৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত ৮০৪ জন। হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে ২০০ জনের। প্রচুর মানুষ গৃহহীন।

ভেঙে পড়া বাড়িগুলিতে ধ্বংসস্তূপের তলায় এখনো কেউ বেঁচে আছেন কি না, সেই খোঁজ চলছে। ৩৪ ঘণ্টা আটকে থাকার পর একজনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু যত সময় যাচ্ছে, ততই ধ্বংসস্তূপের মধ্যে জীবিত থাকার সম্ভাবনা কমে আসছে বলে উদ্ধারকারীরা মনে করছেন।

সূত্র : ডয়চে ভেলে


আরো বিভন্ন ধরণের নিউজ