• রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
সিরিয়ার দীর্ঘ ৫৪ বছরের পতন আসাদের পলায়ন ভোলার স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান “পরিবর্তন যুব উন্নয়ন সংস্থার” সনদপত্র অর্জন ভিয়েনা বিশ্বের মানুষের বাসযোগ্য শ্রেষ্ঠ শহর থেকে একধাপ সরে এলো মারাত্মক বন্যার কবলে মালয়েশিয়া মধ্যপ্রাচ্যে অস্ট্রিয়ার মানবিক সহায়তা সাড়ে সাত মিলিয়ন ইউরো জার্মানির অভিবাসন নীতি বদলে ফেলার বিপক্ষে চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস অভ্যুত্থান পরবর্তী লুটপাট বন্ধ হওয়ায় ভারত বাংলাদেশে আগ্রাসন চালাতে চায়:রিজভী ভোলার বীর সন্তান শহীদ শাকিল কে স্মরণীয় রাখতে ডিসি কে স্মারকলিপি প্রদান দেশকে তপ্ত শ্মশানে পরিণত করতে চাই:জামায়াত ঝালকাঠি তে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে ক্যাবের মানববন্ধন

মির্জাপুরে দুই শিশুকে হত্যায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৩ জনের আমৃত্যু কারাদণ্ড

জহিরুল ইসলাম মিলন ( টাঙ্গাইল) ধনবাড়ি
আপডেট : সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০

মির্জাপুরে দুই শিশুকে হত্যায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৩ জনের আমৃত্যু কারাদণ্ড

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে দুই শিশুকে অপহরণের পর হত্যার ঘটনায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড, ৩ জনের আমৃত্যু কারাদণ্ড ও ৩ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সাথে প্রত্যেককে এক লাখ টাকা করে আর্থিক জরিমানা করেছেন।
আজ সোমবার (১৪ দিসেম্বর) বেলা পৌনে ১২টার দিকে টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক সাঈদ হাসান এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- বাহাদুর মিয়া, রনি মিয়া ও মিল্টন। আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- মালেক মিয়া, শাহীনুর রহমান ও জহুরুল ইসলাম। এছাড়া যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- শামীম হোসেন, জাকির মিয়া ও আরিফ হোসেন। এদের মধ্যে আরিফ পলাতক রয়েছে।
আদালতের অতিরিক্ত সরকারি কৌসুলি খোরশেদ আলম জানান, ২০১৬ সালের ২৭ জানুয়ারি বুধবার বিকেলে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার হারিয়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা দেখতে যায় ঢাকার ধামরাই উপজেলার চর চৌহাট এলাকার প্রবাসী দেলোয়ার হোসেনের ছেলে শাকিল ও একই গ্রামের প্রবাসী আবু বক্করের ছেলে ইমরান। বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা দেখতে গিয়ে অপহরণের শিকার হন চতুর্থ শ্রেণীর ওই দুই শিক্ষার্থীরা।
পরদিন ২৮ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার মোবাইলফোনে এক করে মোট দুই লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। পরে ২৯ জানুয়ারি শুক্রবার রাতে মির্জাপুর উপজেলার হাড়িয়া গ্রামের একটি লেবুবাগান থেকে নিখোঁজ ওই দুই শিশুর গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়।
৩০ জানুয়ারি শনিবার শিশুর মা জোসনা বেগম বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ ১১ জনের নাম উল্লেখ করে ৮ জুন আদালতে চার্জশিট জমা দেয়। দুই জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেয় আদালত।
বর্তমানে ৮ আসামি জেলহাজতে থাকলেও বাকি একজন এখনও পলাতক রয়েছে।
বিডিনিউজ ইউরোপ/১৪ ডিসেম্বর / জই


আরো বিভন্ন ধরণের নিউজ