• শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
সিরিয়ার দীর্ঘ ৫৪ বছরের পতন আসাদের পলায়ন ভোলার স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান “পরিবর্তন যুব উন্নয়ন সংস্থার” সনদপত্র অর্জন ভিয়েনা বিশ্বের মানুষের বাসযোগ্য শ্রেষ্ঠ শহর থেকে একধাপ সরে এলো মারাত্মক বন্যার কবলে মালয়েশিয়া মধ্যপ্রাচ্যে অস্ট্রিয়ার মানবিক সহায়তা সাড়ে সাত মিলিয়ন ইউরো জার্মানির অভিবাসন নীতি বদলে ফেলার বিপক্ষে চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস অভ্যুত্থান পরবর্তী লুটপাট বন্ধ হওয়ায় ভারত বাংলাদেশে আগ্রাসন চালাতে চায়:রিজভী ভোলার বীর সন্তান শহীদ শাকিল কে স্মরণীয় রাখতে ডিসি কে স্মারকলিপি প্রদান দেশকে তপ্ত শ্মশানে পরিণত করতে চাই:জামায়াত ঝালকাঠি তে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে ক্যাবের মানববন্ধন

ভোলার উপকূলীয় নিম্নঅঞ্চল পানিতে প্লাবিত; ১৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি

তানজিল হোসেন, ভোলা
আপডেট : সোমবার, ২৭ মে, ২০২৪

ভোলার উপকূলীয় নিম্নঅঞ্চল পানিতে প্লাবিত; ১৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি।ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে ভোলার চরফ্যাশন এর ঢালচর সহ চরকুকরি মুকরি ইউনিয়ন পানিতে প্লাবিত হয়েছে এবং পানিবন্দি হাজারও মানুষ। তবে ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে উত্তাল হয়ে উঠেছে ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীবর্তী সব এলাকা। অদ্য ২৬ মে (শনিবার) সকাল থেকে থেমে থেমে বইছে ঝোড়ো বাতাস। তবে সঙ্গে রয়েছে হালকা ও মাঝারি বৃষ্টি।

ঝড়ের প্রভাবে মেঘনার পানি বিপদসীমার ২০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এদিকে ঘণ্টায় বাতাসের গতিবেগ ৪০ কিলোমিটার বেগে প্রবাহিত হচ্ছে। জোয়ারে প্লাবিত হয়েছে ভোলার সদরের ধনিয়া, নাছির মাঝি, রাজাপুর, শিবপুর, চটকিমারার চর, চরফ্যাশন উপজেলার ঢালচর, কুকরিমুকরি ও চর পাতিলা, দৌলুতখানের সৈয়দপরসহ মনপুরার বেশ কিছু নিচু এলাকা।

এতে প্রায় পাঁচ হাজার পরিবারের ১৫ হাজার মানুষ পানিবন্দি রয়েছেন। জেলা প্রশাসন ৮৬৯ আশ্রয়কেন্দ্র ও প্রায় ১৪ হাজার সেচ্ছাসেবী প্রস্তুত রেখেছেন। খোলা হয়েছে ০৮ টি কন্ট্রোল রুম। মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে আসতে জোড়ালো ভাবে কাজ করছেন স্বেচ্ছাসেবী কর্মীরা। তবে ভোলা লক্ষ্মীপুর, ভোলা-বরিশাল রুটে ফেরিসহ সবধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা করছে। ভোলা বিআইডব্লিউটিএ- এর সহকারী পরিচালক মোঃ সহিদুল ইসলাম তিনি গণমাধ্যমকে জানান, পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত সব জলযান চলাচল বন্ধ থাকবে।

জেলা প্রশাসক মোঃ আরিফুজ্জামান গণমাধ্যমকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় রিমাল মোকাবিলায় আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি ইতিমধ্যে সম্পন্ন করেছি। তবে বেশ কিছু নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে। জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় আগে থেকেই মানুষ জনকে আশ্রয়কেন্দ্রে আসতে বলা হচ্ছে। অনেকে এসেছেন। অনেকে আসেননি। যারা আসেননি তাদেরকে ও আনার ব্যবস্থা চলমান রয়েছে।
bdnewseu/27May/ZI/bhola

 


আরো বিভন্ন ধরণের নিউজ