• বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৫৩ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি
প্রিয় পাঠক আমাদের সাইটে আপনাকে স্বাগতম এই সাইটি নতুন ভাবে করা হয়েছে। তাই ১৫ই অক্টোবর ২০২০ সাল এর আগের নিউজ গুলো দেখতে ভিজিট করুন : old.bdnewseu24.com

গ্রিস ও বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক এবং শিক্ষা ক্ষেত্রে সহযোগিতা বিষয়ক চুক্তির অগ্রগতি নেই

এথেন্স থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক
আপডেট : রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

বাংলাদেশ এবং প্রাচীন সভ্যতার আদি ভূমি গ্রিসের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছিল ২০২২ সালের ১৬ই মার্চ সাংস্কৃতিক এবং শিক্ষা ক্ষেত্রে সহযোগিতা বিষয়ক চুক্তি। এই চুক্তির বাস্তবায়ন ও সফলতার ক্ষেত্রে তেমন কোন কার্যকর উপকার উভয় দেশের ক্ষেত্রে শূন্য বললেই চলে।চুক্তি টি স্বাক্ষরিত হয়েছিল সেদিন সকালে এথেন্সের বিখ্যাত মেগারো মিউজিকিস হলরুমে বাংলাদেশ এবং গ্রিসের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও শিক্ষা বিষয়ক সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। বাংলাদেশের পক্ষে তৎকালীন সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি এবং গ্রিসের পক্ষে গ্রিসের সংস্কৃতি ও ক্রীড়া বিষয়ক মন্ত্রী স্টেলিয়নি মেন্দনি চুক্তিটি স্বাক্ষর করেছিলেন।আজ পর্যন্ত এই চুক্তির কোন অগ্রগতি হয়েছে বলে দৃশ্যমান হয়নি বলে জানান গ্রিস প্রবাসী বাংলাদেশীরা।

সেই সময় গ্রিসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আসুদ আহমেদ এবং গ্রিসের সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব এলেনি দ্বন্দ্লাকি সহ সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস এথেন্স ও গ্রিক সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এই চুক্তি স্বাক্ষরের ফলে বাংলাদেশ ও গ্রিসের মধ্যে শিক্ষা এবং সংস্কৃতি বিষয়ক সহযোগিতা আরো বেগবান হবে আশা প্রকাশ করা হয়েছিল এবং বাংলাদেশ এবং গ্রিসের সংশ্লিষ্ট শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান সমূহের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক ও গঠনমূলক সহযোগিতা, অভিজ্ঞতা বিনিময় ও শিক্ষার্থী বিনিময়সহ বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষ সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরি হবে আশাবাদী ছিল সংশ্লিষ্ট গ্রিসে নিযুক্ত বাংলাদেশে দূতাবাস পরিবার ও বাংলাদেশ থেকে বিশাল বহর নিয়ে আসা সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দরা।নাম পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে উল্লেখ করেন সেই সময় ১০ জনের একটি দল জনপ্রতি ২০ লক্ষ টাকা করে নিয়ে গ্রিসে তাদের কে রেখে চলে গেছেন। বাংলাদেশ সরকারের বিশাল অর্থের অপচয় করে চুক্তির নামে আদম পাচার করে বিপুল অর্থ সংগ্রহ করাই ছিল তৎকালীন সাংস্কৃতিক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের মূল উদ্দেশ্য বলে জানান ঐ কর্মকর্তা। তবে এই অর্থ সংশ্লিষ্ট অনেকে বন্টন পেয়েছে বলে সূত্র মতে জানা গেছে। মোটো ফোনে কে এম খালিদ কে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেন নি। ফলে উনার কোন বক্তব্য পাওয়া যায় নি।
bdnewseu/19thJanuary/ZI/Athens


আরো বিভন্ন ধরণের নিউজ