ভোলায় কাঁচা বাজার নিয়ে বিপাকে সাধারণ ক্রেতাদের ক্ষোভ।দিন দিন ভোলায় পর্যায়ে ক্রমে বৃদ্ধি পাচ্ছে নিত্যপণ্যের দাম, সেই থেকে কাঁচা তরকারি’সহ সাক সবজির। ভোলা সদরের কাঁচা বাজার গুড়ে দেখা গিয়েছে জিনিস পত্রের দাম বৃদ্ধি রয়েছে, এবং শীতের মৌসুমে এখনো পুড়ো পুড়ি না আসতে আসতেই দাম চওড়া হচ্ছে।সরেজমিনে গিয়ে কয়েকটি খুচরা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলাপ করে যানা যায়, পেয়াজ বিক্রি হচ্ছে আগের সপ্তাহের চেয়েও ১৫-২০ টাকা বেসি দামে, অর্থাৎ ৯০ টাকা করে, আলু বিক্রি হচ্ছে ৫২ টাকা করে। সব জিনিস পত্র দাম ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে দাবি সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষদের।
বেগুন সাদা বিক্রি হচ্ছে ৭০/- টাকা এবং কালো বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৮০/- টাকা করে, গাজর বিক্রি হচ্ছে ১৪০/- টাকা দরে, ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৮০/- টাকা করে, পটোল বিক্রি হচ্ছে ৫০/- টাকা করে, পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ৪০/- টাকা করে, রেখা বিক্রি হচ্ছে, ৬০/- টাকা করে, সিম বিক্রি হচ্ছে, ১২০/- টাকা করে, মরিচ বিক্রি হচ্ছে ১৬০/- টাকা দরে, করলা বিক্রি হচ্ছে ৮০/- টাকা করে। মিষ্টিকুমড় বিক্রি হচ্ছে ৪০/- টাকা করে।
তবে ক্রেতাদের অভিযোগ, বাজারে কিছু কিছু কাঁচা মালামাল কম আসে যেমোন পেয়াজ, আলু, রসুন, সহ কয়েকটি জিনিস পত্রের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে দামটা আর একটু কমে আসবে যদি বাজারে নিয়মিত মালামাল আসতে শুরু করে।
ক্রেতাদের অভিযোগ, নিত্যপণ্যের দাম যে হারতে বাড়তেচে, সাধারণ মানুষ কিনতে হিমশিম খাচ্ছে প্রতিনিয়ত। তারা আরও বলেন, এক হালি ডিমের দাম আগে ছিলো ৩৮ থেকে সর্বোচ্চ ৪০/- টাকা, কিন্তু সেই ডিম কিনতে হচ্ছে ৫৫ টাকা। যদি সব জিনিস পত্রের দাম কমে তাহলে সাধারণ পরিবারের জন্য কিনা কাটা করতে সুবিধা হতো।
বিডিনিউজ ইউরোপ/২৬অক্টোবর/জই/ভোলা