• শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
সিরিয়ার দীর্ঘ ৫৪ বছরের পতন আসাদের পলায়ন ভোলার স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান “পরিবর্তন যুব উন্নয়ন সংস্থার” সনদপত্র অর্জন ভিয়েনা বিশ্বের মানুষের বাসযোগ্য শ্রেষ্ঠ শহর থেকে একধাপ সরে এলো মারাত্মক বন্যার কবলে মালয়েশিয়া মধ্যপ্রাচ্যে অস্ট্রিয়ার মানবিক সহায়তা সাড়ে সাত মিলিয়ন ইউরো জার্মানির অভিবাসন নীতি বদলে ফেলার বিপক্ষে চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস অভ্যুত্থান পরবর্তী লুটপাট বন্ধ হওয়ায় ভারত বাংলাদেশে আগ্রাসন চালাতে চায়:রিজভী ভোলার বীর সন্তান শহীদ শাকিল কে স্মরণীয় রাখতে ডিসি কে স্মারকলিপি প্রদান দেশকে তপ্ত শ্মশানে পরিণত করতে চাই:জামায়াত ঝালকাঠি তে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে ক্যাবের মানববন্ধন

বাংলাদেশে মার্চে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স গেল ২০১ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার

জহিরুল ইসলাম ন্যাশনাল ডেক্স থেকে বিডিনিউজ ইউরোপ
আপডেট : মঙ্গলবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৩

সাত মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স গেলো মার্চে।মার্চ মাসে ২০১ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১০৭ টাকা ধরে) যার পরিমাণ ২১ হাজার ৫৮৯ কোটি টাকা। যা গত সাত মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।
রোববার (২ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য থেকে একথা জানা গেছে।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, মার্চ মাসে ২০১ কোটি ৭৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছে। যেখানে ফেব্রুয়ারিতে এসেছিল ১৫৬ কোটি ১২ লাখ মার্কিন ডলার। সে হিসাবে মাসের ব্যবধানে প্রবাসী আয় বেড়েছে ৪৫ কোটি ৬৫ লাখ ডলার। গত বছরের মার্চে প্রবাসী আয় ছিল ১৮৫ কোটি ৯৭ লাখ ডলার।কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, মার্চ মাসে রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২৩ কোটি ৪৬ লাখ ডলার। আর বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে ৪ কোটি ৫০ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ১৭৩ কোটি ১৫ লাখ ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৫ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।

এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারিতে এসেছিল প্রায় ১৯৫ কোটি ৮৯ লাখ ডলার।বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, গত জুলাইয়ে দেশে মোট রেমিট্যান্স এসেছিল ২০৯ কোটি ৬৩ লাখ ডলার। এর পরের মাসে কিছুটা কমে আসে ২০৩ কোটি ৬৯ লাখ ডলার। এর পরের মাস সেপ্টেম্বরে এসে মাসের ব্যবধানে ৫০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স কম আসে। ওই মাসে মোট প্রবাসী আয়ের হিসাব দাঁড়ায় ১৫৩ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। অক্টোবরে আরেক দফা কমে রেমিট্যান্স আসে ১৫২ কোটি ৫৫ লাখ ডলার।

পরে নভেম্বরে এসে আবার ঊর্ধ্বমুখী হতে শুরু করে বৈধ চ্যানেলে পাঠানো প্রবাসীদের আয়ের অঙ্ক। এ মাসে মোট রেমিট্যান্স আসে ১৫৯ কোটি ৫২ লাখ ডলার। আর বিদায়ী বছরের শেষ মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৬৯ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। নতুন বছরের প্রথম মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহে উত্থান দেখা দেয়, জানুয়ারিতে আসে ১৯৫ কোটি ৮৯ লাখ ডলার। কিন্তু পরের মাসেই আবার কমে যায় রেমিট্যান্স।রেমিট্যান্স বাড়াতে বাংলাদেশ ব্যাংক নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। খাত সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, আসন্ন রমজান ও ঈদুল ফিতরের মতো ধর্মীয় উৎসব থাকায় প্রবাসী আয়ের পালে সুবাতাসই বইবে। কাজেই সামনে রেমিট্যান্স আরও বাড়বে বলে মনে করেন তারা।
সূত্র -বাংলাদেশ ব্যাংক
বিডিনিউজ ইউরোপ২৪ডটকম/৪এপ্রিল/জই


আরো বিভন্ন ধরণের নিউজ