• শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
সিরিয়ার দীর্ঘ ৫৪ বছরের পতন আসাদের পলায়ন ভোলার স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান “পরিবর্তন যুব উন্নয়ন সংস্থার” সনদপত্র অর্জন ভিয়েনা বিশ্বের মানুষের বাসযোগ্য শ্রেষ্ঠ শহর থেকে একধাপ সরে এলো মারাত্মক বন্যার কবলে মালয়েশিয়া মধ্যপ্রাচ্যে অস্ট্রিয়ার মানবিক সহায়তা সাড়ে সাত মিলিয়ন ইউরো জার্মানির অভিবাসন নীতি বদলে ফেলার বিপক্ষে চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস অভ্যুত্থান পরবর্তী লুটপাট বন্ধ হওয়ায় ভারত বাংলাদেশে আগ্রাসন চালাতে চায়:রিজভী ভোলার বীর সন্তান শহীদ শাকিল কে স্মরণীয় রাখতে ডিসি কে স্মারকলিপি প্রদান দেশকে তপ্ত শ্মশানে পরিণত করতে চাই:জামায়াত ঝালকাঠি তে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে ক্যাবের মানববন্ধন

ই পাসপোর্টে তিনটি জরুরী সেবা পরিবর্তন

ঢাকা থেকে নিজস্ব প্রতিনিধি বিডিনিউজ ইউরোপ
আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ, ২০২৪

ই পাসপোর্টে জরুরী ভিত্তিতে তিনটি সংশোধনী আনা হয়েছে যা জনকল্যাণকর। ই-পাসপোর্টের মাধ্যমে ভ্রমণকারীরা খুব সহজে যাতায়াত করতে পারেন। বিভিন্ন বিমানবন্দরে ভিসা চেকিংয়ের জন্য লাইনে দাঁড়াতে হয় না। দ্রুত তাদের ইমিগ্রেশন হয়ে যায়। দেশে ২০২০ সালের ২২ জানুয়ারি ই-পাসপোর্ট কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। চার বছর পর গত ৪ ফেব্রুয়ারি ই-পাসপোর্টে তিনটি সংশোধন এনেছে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর। যা কার্যকর শুরু হয়েছে ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে।

শনিবার (৯ মার্চ) অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত অফিস আদেশ থেকে এসব তথ্য জানা যায়। সংশোধন করা বিষয়গুলো হলো স্বামী-স্ত্রীর নাম, বিস্তারিত ঠিকানা ও কিউআর কোড।

লিগ্যাল গার্ডিয়ান নেম:

ই-পাসপোর্টে ব্যক্তিগত তথ্যের অংশটুকুতে পাসপোর্ট ধারীর নামের সঙ্গে উল্লেখ থাকে বাবা, মা, স্বামী বা স্ত্রীর নাম (স্পাউসেস নেম) আর স্থায়ী ঠিকানা। এই অংশটি তেই সংশোধন আনা হয়েছে। গত ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ‘স্পাউসেস নেম’ ঘরটি ই-পাসপোর্ট থেকে বাদ দেওয়া হয়। তার বদলে সেখানে লেখা রয়েছে ‘লিগ্যাল গার্ডিয়ান’। তবে এটি প্রযোজ্য হবে শুধু দত্তক সন্তানের ক্ষেত্রে। পাসপোর্ট আবেদনের সময় ‘লিগ্যাল গার্ডিয়ান নেম’ অন্তর্ভুক্তকরণের ক্ষেত্রে প্রমাণপত্র হিসেবে জমা দিতে হবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে আইনত অভিভাবকের অনাপত্তি সনদ ও তার জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্টের কপি।

কিউআর কোড:

ই-পাসপোর্টের প্রথম পাতায় জরুরি তথ্যের নিচে কিউআর কোড যুক্ত করা হয়েছিল। কিউআর কোডটি স্ক্যান করলে পাসপোর্টধারীর নাম ও যোগাযোগের নম্বর পাওয়া যেত। এখন থেকে ই-পাসপোর্টে আর কিউআর কোড থাকছে না।

ঠিকানার পূর্ণরুপ:

ব্যক্তিগত তথ্য ও জরুরি যোগাযোগসংক্রান্ত অংশ দুটিতে ‘ঠিকানার’ ঘর আছে। সেখানে পাসপোর্টধারীর স্থায়ী ঠিকানা যেমন উল্লেখ করতে হয়, তেমন জরুরি যোগাযোগের জন্য ব্যক্তি যাকে মনোনীত করেন, তারও পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা দরকার হয়। এত দিন প্রত্যেকের ঠিকানা দুই লাইনে ৪৮ শব্দের মধ্যে লিখতে হতো। এতে অনেকের পুরো ঠিকানা সেখানে সংকুলান করা যেত না। তাই এখন থেকে তিন লাইনে বা ৯৬ শব্দে ঠিকানা উল্লেখ থাকবে।

প্রসঙ্গত, দেশে ২০২০ সালের ২২ জানুয়ারি ই-পাসপোর্ট কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হয়। ই-পাসপোর্টের মাধ্যমে ভ্রমণকারীরা খুব সহজে যাতায়াত করতে পারেন। বিভিন্ন বিমানবন্দরে ভিসা চেকিংয়ের জন্য লাইনে দাঁড়াতে হয় না। দ্রুত তাদের ইমিগ্রেশন হয়ে যায়।

bdnewseu/14March/ZI/Epassport


আরো বিভন্ন ধরণের নিউজ