ভোলায় প্রশাসন ও জেলা শিল্পকলা একাডেমির যৌথ আয়োজনে পিঠা উৎসব।ছয়ঋতু ঘিরে বাংলাদেশ। পালাক্রমে ছয়টি ঋতু পরিবর্তন হয়, এর মধ্যে বাঙালির উৎসবের ঋতু হলো শীতকাল। শীতকালে বাঙালি প্রতিটি ঘরে পিঠাপুলির উৎসব শুরু হয়ে যায়। এই শীতের পিঠা বাঙ্গালীদের কাছে একটি সুস্বাদু ও তৃপ্তিদায়ক খাবার। আদি মানুষের মতো এখন কার মানুষ আধুনিকতার ছোঁয়ায় সেভাবে পিঠাপুলি তৈরি করে না।
২৯ জানুয়ারি (সোমবার) আয়োজনের সভাপতিত্ব করেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক রিপন কুমার সাহা। প্রধান অতিথি হিসেবে জেলা প্রশাসক মোঃ আরিফুজ্জামান বক্তব্যে বলেন, শীতের মধ্যে যে পিঠাপুলি তৈরি হয় সেটা গ্রামীণ বাংলার একটি সাংস্কৃতিক এবং গুরুত্বপূর্ণ অংশ। অতীত কাল থেকেই এই শীতকাল এবং শীতকালের পিঠা নিয়ে বিভিন্ন উক্তি তুলে ধরেছেন। শীতের সময় প্রতিটি বাঙালি ঘরে এই পিঠার উৎসব শুরু হয়। কারণ বাঙ্গালীদের কাছে এটা একটি জনপ্রিয় খাবার। শীতের এই পিঠা প্রতিটি বাঙালির ঘরে ঘরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
পিঠা উৎসব আয়োজনে কথা হয়, গার্লস স্কুলের মেধাবী শিক্ষার্থীদের সাথে তারা জানান, শীতের পিঠা উৎসব নামক আয়োজনটি প্রতি বছরের শীতের শুরুতে আয়োজন করা। তাহলে হয়তো গ্রামের সাংস্কৃতিক পিঠা উৎসব ফিড়বে। এবং নতুন সমাজ তা সুন্দর ভাবে মনে রাখবে এবং গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ভুলবে না। বলে মনে করেন এই তরুণীবৃন্দগণ।আবার কেউ কেউ গল্পের বই পড়তে পছন্দ করেন, এবং বই কিনতে অনেক বেসি ভালো লেগেছে বলেও জানান।
পিঠা উৎসব অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার মোঃ মাহিদুজ্জামান বিপিএম, আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ভোলা জেলার সাধারণ সম্পাদক মঈনুল হোসেন বিপ্লব, সদর উপজেলার চেয়ারম্যান আব্দুল মমিন টুলু। সহ বিভিন্ন ইউনিয়নের চেয়ারম্যানবৃন্দ এবং সাংবাদিক বৃন্দগণ উপস্থিত ছিলেন।
bdnewseu/31thJanuary/ZI/bhola