• শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৯:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
সিরিয়ার দীর্ঘ ৫৪ বছরের পতন আসাদের পলায়ন ভোলার স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান “পরিবর্তন যুব উন্নয়ন সংস্থার” সনদপত্র অর্জন ভিয়েনা বিশ্বের মানুষের বাসযোগ্য শ্রেষ্ঠ শহর থেকে একধাপ সরে এলো মারাত্মক বন্যার কবলে মালয়েশিয়া মধ্যপ্রাচ্যে অস্ট্রিয়ার মানবিক সহায়তা সাড়ে সাত মিলিয়ন ইউরো জার্মানির অভিবাসন নীতি বদলে ফেলার বিপক্ষে চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস অভ্যুত্থান পরবর্তী লুটপাট বন্ধ হওয়ায় ভারত বাংলাদেশে আগ্রাসন চালাতে চায়:রিজভী ভোলার বীর সন্তান শহীদ শাকিল কে স্মরণীয় রাখতে ডিসি কে স্মারকলিপি প্রদান দেশকে তপ্ত শ্মশানে পরিণত করতে চাই:জামায়াত ঝালকাঠি তে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে ক্যাবের মানববন্ধন

ট্রেনে ঢাকা থেকে কক্সবাজার যাওয়া যাবে মাত্র ১৮৮ টাকায়

অনলাইন ডেস্ক রিপোর্ট
আপডেট : শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৩

আগামী ১ ডিসেম্বর ঢাকা থেকে কক্সবাজারে চালু হচ্ছে ট্রেন। ট্রেন চালু হওয়ার পর এই রুটে ঢাকা থেকে কক্সবাজার যাওয়া যাবে মাত্র ১৮৮ টাকায়।শুক্রবার (১০ নভেম্বর) কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনের উদ্বোধনী প্রস্তুতি সরেজমিন পরিদর্শন শেষে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে রেল সচিব হুমায়ুন কবির ঢাকা-চট্টগ্রাম ট্রেনের সর্বনিম্ন ভাড়া সম্পর্কে এই তথ্য দেন।এ সময় রেলওয়ে সচিব বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধন শেষে আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল করবে বলে আমরা আশা করছি। সেই ট্রেনে সর্বনিম্ন ভাড়া ধরা হয়েছে ১৮৮ টাকা। আর এটি নন-এসি মেইল ট্রেন। সর্বোচ্চ ভাড়া এসি বার্থে ১ হাজার ৭২৫ টাকা। বর্তমানে রেলের যে ভাড়ার হার আছে সেই অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়েছে। তিনি জানান, ১ ডিসেম্বর শুধু আন্তনগর ট্রেন চালু হবে। পাশাপাশি কমিউটার ও মেইল ট্রেনও চালু হবে।সচিব বলেন, ভবিষ্যতে এই রুটে পর্যটক কোচ চালু করা হবে। শুধু ঢাকা নয়, উত্তরাঞ্চল ও দেশের অন্যান্য অংশ থেকেও কক্সবাজারে রেলপথে আসা যাবে। এতে যোগাযোগের নতুন পথ উন্মোচন হবে।

তবে ১ তারিখ থেকে রেল চালু হলেও কক্সবাজারের আইকনিক ঝিনুক স্টেশনে সব রকম সুবিধা পাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছেন তিনি। পর্যায়ক্রমে এসব সুবিধা চালু করা হবে।এ সময় বাংলাদেশ রেলের মহাপরিচালক কামরুল আহসান বলেন, ঢাকা থেকে যে ট্রেনটি কক্সবাজার আসবে সেটি সকাল ১০টা ৩০ মিনিটে ঢাকা ছাড়বে। আর কক্সবাজারে পৌঁছাবে ৬টা ৩০ মিনিটে। পর্যায়ক্রমে এই রুটে আরও ট্রেন বাড়ানো হবে।

রেলপথ নির্মাণের আগে কক্সবাজারের সঙ্গে কোনও রেল যোগাযোগ ছিল না। শুরুতে এটি ছিল দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার এবং রামু থেকে ঘুমধুম পর্যন্ত সিঙ্গেল লাইন ডুয়েল গেজ ট্র্যাক নির্মাণ’ প্রকল্প। এতে মোট ১২৯ দশমিক ৫৮ কিলোমিটার রেললাইন নির্মাণের কথা ছিল। পরে রামু থেকে ঘুমধুম অংশের কাজ স্থগিত করা হয়। এখন চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ দশমিক ৮৩ কিলোমিটার রেললাইন নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে।২০১১ সালের ৩ এপ্রিল দোহাজারী-রামু-কক্সবাজার পর্যন্ত মিটারগেজ রেলপথ নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। এর মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে রামু পর্যন্ত ৮৮ কিলোমিটার এবং রামু থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার।
source-banglatribune
bdnewseu/10thNovember/ZI/rail


আরো বিভন্ন ধরণের নিউজ