গ্ৰিসে তৃতীয় দেশ থেকে ১৬৭৯২৫ জন কর্মী পুনঃনিয়োগ সেক্টর অনুসারে চাকরির বন্টন অনুমতিত গেজেট প্রকাশ এবং কিছু দিনের ভিতরেই (বাংলাদেশ ও মিশরে র) সাথে কার্যক্রম শুরু।যৌথ মন্ত্রী পর্যায়ের সিদ্ধান্তটি সরকারি গেজেটে প্রকাশিত হয়েছে, যা ২০২৩ এবং ২০২৪ সালের জন্য তৃতীয় দেশের নাগরিকদের জন্য সর্বাধিক সংখ্যক বসবাসের অনুমতি দেয় প্রায় দেড় লক্ষ্যের উপরে।তবে এদেশের সকল সেক্টর সমপরিমাণ হিসাব অনুযায়ী প্রায় সাড়ে তিন লক্ষের মতো শ্রমিক দরকার।

এছাড়াও, একদিকে গ্রীক নাগরিক (বা ইইউ দেশগুলি থেকে) কর্মসংস্থানকে প্রভাবিত না করে সেদিকে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, এবং অন্যদিকে ব্যবসার চাহিদা মেটাতে, যা কিছু খাতে আগের বছরের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। . বিশেষত, এমন সেক্টরগুলিতে লোক আনা হবে যেখানে গ্রীক কর্মীদের কাছ থেকে কোনও কাজের প্রস্তাব নেই এবং সেসব ক্ষেত্রে তাদের কাজ করার আগ্রহ অনেক কম বা নমনীয়তা আছে। সেসব ক্ষেত্রে তাদের লোক দরকার।
যেমন: ভূমি শ্রমিক, পশুসম্পদ কর্মী, মাছ চাষের কর্মী, বনকর্মী, ইত্যাদি

১৬৭৯২৫টি পদের মধ্যে ২ লক্ষ্যের মতো আবেদন গ্রহণ করা হবে এবং দ্বিপাক্ষিক চুক্তির মাধ্যমে পূরণ হবে বলে আশা করা হচ্ছে যা মিশর এবং বাংলাদেশের সাথে সম্প্রীতি সময়ে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে গ্ৰিক সরকার। ১৪৭৭৯২৫ টি পদের মধ্যে বেশিরভাগ ১১৩৪৬২ বা ৭৬%৭প্রাথমিক খাতে বরাদ্দ করা হয়েছে । এর মধ্যে ৯১৬৩০ টি ৩ থেকে ৯ মাসের মৌসুমী কাজ। আর ১৬৫৭২টি কমপক্ষে বারো মাস নির্ভরশীল কাজ এবং ৫২৬৫ টি জেলেদের সাথে সম্পর্কিত মিশরের সাথে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির ভিত্তিতে সর্বোচ্চ এবং তারা ১১ মাসের কাজের জন্য গ্ৰিসে প্রবেশ করবে।

এটাও উল্লেখ্য যে: শুধু কি কৃষি খাতেই লোক নিয়োগ করবে না, ক্যাটারিং এবং আবাসন খাতে কর্মীর প্রয়োজন (আগের দুই বছরে ২৮১১ এর তুলনায় এ বছর ৯২৬১) কর্মীর প্রয়োজন। এ বছর প্রায় ৮০৩১৬ জন কর্মীদের জন্য জমা দেওয়া প্রস্তাবের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম। এখানেও শ্রম সরবরাহ এবং দেশীয় মানবসম্পদ দিয়ে শূন্যপদ পূরণের সম্ভাবনা বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।

তৃতীয় দেশের শ্রমিকদের জন্য, একই প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো যা গ্রীক/ইউরোপীয় শ্রমিকদের শ্রম সম্পর্ক নিয়ন্ত্রণ করে (মজুরি, ন্যূনতম মজুরি, কাজের ঘন্টা, স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা ইত্যাদি) তাদের বাসস্থান।
কিভাবে কৃষি ভিসা আবেদন করবে:
পরিশেষে, এটি উল্লেখ করা হয়েছে যে অত্যন্ত দক্ষ কর্মীদের আবেদনএকটি বিশেষ পদ্ধতির মাধ্যমে অনুমোদিত হবে অর্থাৎ (আগ্রহী নিয়োগকর্তারা যে নির্দিষ্ট কাজ এবং কর্মী সংখ্যার জন্য অনুরোধ করবে তার অঞ্চলের পেরিফেরিয়াই কাছে অনুরোধ জমা দিতে হবে এবং তারপর ডিওয়াইপিএ দ্বারা একটি পুঙ্খানুপুঙ্খ পরীক্ষা করা হবে।

তৃতীয় দেশের নাগরিকদের মধ্যে বিশ হাজার কর্মী মিশর এবং বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির আওতায় রয়েছে যা MFA-তে তালিকাভুক্ত। এ অবস্থায় এ দুই দেশের সাথেই তারা প্রথম বাস্তবায়ন শুরু করতে যাচ্ছে তবে সাধারণত চাহিদা অনুযায়ী মোট ১৬৭৯২৫ জন কর্মী নিয়োগ করবে গ্ৰিক সরকার।
বিস্তারিত নিয়োগ এবং আবেদনের সকল কিছু পরবর্তীতে জানানো হবে।
সুএ https://www.dikaiologitika.gr/eidhseis/oikonomia/424522/kenes-theseis-ergasias-167-925-metakliseis-ergazomenon-apo-trites-xores-i-katanomi-ton-theseon-ana-klado

বিডিনিউজ ইউরোপ২৪ডটকম/৮ এপ্রিল/জই